রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১১:২৮ পূর্বাহ্ন
ক্রাইমসিন ডেক্স: বিষয় আমরা সামসু মিয়ার গ্যারেজ থেকে ভিতরে সিকদার পাড়া, ২৩ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা। সিকদার পাড়া মসজিদ থেকে একটু সামনে গেলে হাতের ডান পাসের নিল কালারের বিল্ডিং (হোল্ডিং নংÑ৫৬৫,আইডি নং- ২৪৪৬) যে ভবন টির মালিক জনাব নিরঞ্জন মন্ডল। এই ভবনটি অত্যান্ত ঝুঁকি পূর্ন। ভবনটি ইতি মধ্যে প্রায় দুই ফুটের বেশী পিছনে ঝুঁকে পরেছে। ভবনের মালিককে দীর্ঘ দিন বলা হলেও সে প্রতি বছর ফাটল ধরলে প্লাষ্টার করে ঢেকে দেয়। তার মধ্যে সামনের দোতালাকে বাচানোর জন্য পিছনে তিন তলা উঠিয়েছে পিছনের পুকুরের কিছু অংশ ভরাট করে। আমাদের জানা মতে পুরো ভবনটি তৈরির ক্ষেত্রে সিটি কর্পোরেশন ভবন নির্মানের কোন আইন মানা হয়নি। তার জামাতা ইঞ্জিনিয়ার কমল সিটি কর্পোরেশনের যান্ত্রিক শাখায় কাজ করে বলে আমরা নিষেধ করেও কোন কাজ হয়নি। আমরা গত বছরেও নগর ভবনের অভিযোগ বক্সে লিখিত অভিযোগ জমা দিলেও এর কোন ফলাফল পাইনে। প্রতি বারের ন্যায় শীতের সময় পিছনের পুকুরের পানি কমতে শুরু করায় ইতি মধ্যে ভবনের সামনের অংশে ফাটল দেখা দিয়েছে। যা আমাদের জন্য অত্যান্ত ভীতিকর। তারসাথে এ বিষয় কথা বললে সে বলে পিছনের পুকুর ভরাট করলে আর ঝামেলা থাকবে না। তিনি ইতি মধ্যে পুকুর মাপঝোপ করে দরি দিয়ে সিমানা তৈরী করে পুকুর ভরাটের পায় তারা শুরু করেছে। যা পরিবেশের জন্য আরো ঝুঁকিপূর্ন। আমাদের এখানে অল্প কয়েকটি পুকুর আছে যা আমাদের জলাবদ্ধতা থেকে রক্ষা করে। যা একই সাথে জলাধার রক্ষা আইন পরিপন্থিও বটে। এমত অবস্থায় নগর পিতার হস্তক্ষেপ একান্ত কাম্য। বিনীত নিবেদক সিকদার পাড়া এলাকা বাসী, ২৩ নং ওয়ার্ড বরিশাল।
নমুুনা ছবি